শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
সাপের বিষের প্রথম ডাটাবেজ তৈরি করলেন রাবি অধ্যাপক আবু রেজা

সাপের বিষের প্রথম ডাটাবেজ তৈরি করলেন রাবি অধ্যাপক আবু রেজা

রাবি প্রতিনিধি : সাপের বিষের প্রথম ডাটাবেজ তৈরি করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) জেনেটিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. আবু রেজা।

ডাটাবেজে দেশের অভ্যন্তরে পাওয়া মোট ৮৯টি সাপের জীবনবৃত্তান্তের বিস্তারিত তথ্য স্থান পেয়েছে। জানা গেছে, ২০১০ সালে অধ্যাপক ড. আবু রেজা মলিকুলার বায়োলজি অ্যান্ড প্রোটিন সায়েন্স গবেষণাগার প্রতিষ্ঠা করেন। সেই গবেষণাগারের তত্ত্বাবধানেই তৈরি হয়েছে এই ডাটাবেজটি।

অধ্যাপক ড. আবু রেজা জানান, এ ডাটাবেজটি সাপ বিষয়ক গবেষণায় সহায়তা করবে। শুধু বাংলাদেশ নয়, বলতে গেলে পৃথিবীতে এই ধরনের ডেটাবেজ এই প্রথম।

ওয়েবসাইটটিতে কালনাগিনী, গোখরা, কালো হলুদ ব্যান্ড লাঠি, মোহনার লাঠি, শঙ্খীনি, ধামান, পাথরসহ প্রায় ৮৯ ধরণের সাপের বিষের বিস্তারিত তথ্য রয়েছে।

কোন সাপের কামড়ে কি ধরনের ভেনোম ব্যবহার করা যাবে, কত ধরনের ভেনোম আছে তার সবই আছে সেখানে।

গত প্রায় ৯ বছর ধরে সাপের বিষের ওপর গবেষণা করছেন প্রফেসর ড. আবু রেজা ।

তিনি  জানান, বাংলাদেশে পাওয়া বিভিন্ন প্রজাতির বিষাক্ত সাপ তার প্রত্যেকটির বিস্তারিত বর্ণনা দেওয়া হয়েছে এই ডাটাবেজে। আমরা ফোকাস করেছি বিষাক্ত সাপগুলোর মধ্যে কি কি ধরণের বিষ এবং সেই বিষের গঠন আছে।

ডাটাবেজ তৈরির উদ্দেশ্য সম্পর্কে ড. রেজা বলেন, আমরা সাধারণত সাপের প্রোটিনের বিভিন্ন দিক খোঁজ করতে এনসিবিআইতে যাই। তার মধ্য থেকে একটি নির্দিষ্ট ভেনোম বের করা কঠিন। আমাদের ডটিাবেজে গিয়ে যদি কার্ডিওটক্সিন খুঁজে পেতে চাই সেটা খুব সহজ হবে। এখানে প্রায় ৩ শতাধিক সাপের ভেনোমের প্রোটিন বিশ্লেষণ করে একটা কাঠামো দেখিয়েছি।

মতিহার বার্তা ডট কম ১১ মার্চ ২০১৯

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply